অন্যান্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
অন্যান্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

বিশ্ব ও দেশীয় প্রেক্ষাপটে নানা গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ

বিশ্ব ও দেশীয় প্রেক্ষাপটে নানা গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ

অন্যান্য খবর: এক নজরে আপডেট

(তারিখ: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫)

বিশ্ব ও দেশীয় প্রেক্ষাপটে নানা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে। এখানে সাম্প্রতিক সময়ের অন্যান্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ খবর উপস্থাপন করা হলো—





১. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

➤ চাঁদে বসবাসের পরীক্ষামূলক মডিউল উন্মোচন
নাসা ও ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (ESA) চাঁদে মানব বসবাসের জন্য পরীক্ষামূলক মডিউল চালু করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষের স্থায়ী বসবাসের জন্য একটি নতুন অধ্যায় শুরু হতে যাচ্ছে।

➤ বাংলাদেশে ৫G নেটওয়ার্কের সম্প্রসারণ
দেশের টেলিকম প্রতিষ্ঠানগুলো ৫G সেবা সম্প্রসারণের ঘোষণা দিয়েছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে দেশের বিভিন্ন শহর ও শিল্পাঞ্চলে এই উচ্চগতির ইন্টারনেট চালু করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।


২. স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

➤ নতুন মহামারির আশঙ্কা, সতর্কবার্তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO)
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নতুন ভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কায় বিভিন্ন দেশকে আগাম প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দ্রুত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা না নিলে বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সংকটের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

➤ ক্যানসার প্রতিরোধে নতুন ভ্যাকসিনের পরীক্ষা সফল
বিজ্ঞানীরা ক্যানসার প্রতিরোধে নতুন একধরনের ভ্যাকসিনের সফল ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল সম্পন্ন করেছেন। গবেষকরা আশা করছেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এটি বাণিজ্যিকভাবে রোগীদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে।


৩. পরিবেশ ও জলবায়ু



➤ বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রার রেকর্ড বৃদ্ধি
২০২৫ সালের জানুয়ারি মাস ছিল বিশ্বের উষ্ণতম মাসগুলোর মধ্যে একটি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আগামী বছরগুলিতে আরও বেশি উষ্ণতা বৃদ্ধি পেতে পারে।

➤ বাংলাদেশে বৃষ্টিপাতের ধরণ পরিবর্তন, কৃষিতে প্রভাব
দেশের আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে মৌসুমী বৃষ্টিপাতের ধরনে বড় ধরনের পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে, যা কৃষির ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন, খরা ও অতিবৃষ্টির মতো পরিস্থিতি মোকাবিলায় নতুন কৃষি কৌশল গ্রহণ করা জরুরি।


৪. ব্যবসা ও অর্থনীতি

➤ বৈশ্বিক অর্থনীতিতে মন্দার সম্ভাবনা
বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে যে, চলমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ২০২৫ সালের মধ্যেই বৈশ্বিক মন্দার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।

➤ বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির ঘোষণা
বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দেশের অবকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এই বিনিয়োগের ফলে কর্মসংস্থান বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।


৫. খেলাধুলা ও বিনোদন

➤ বাংলাদেশ জাতীয় দলের নতুন কোচের দায়িত্ব গ্রহণ
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নতুন প্রধান কোচ আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। তার নেতৃত্বে দলের কৌশলগত উন্নয়নের আশা করা হচ্ছে।

➤ হলিউডের ব্লকবাস্টার সিনেমা রেকর্ড ভেঙে আয় করল
একটি নতুন হলিউড সিনেমা মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।

উপরের সংবাদগুলো বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা তুলে ধরছে। প্রতিদিনের আরও আপডেটের জন্য নজর রাখুন আমাদের নিয়মিত সংবাদ পরিবেশনায়!

বর্তমান যুগ বিনোদনের জগৎ অভূতপূর্ব পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

বর্তমান যুগ বিনোদনের জগৎ অভূতপূর্ব পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

বিনোদন প্রতিবেদন

বর্তমান যুগে বিনোদনের জগৎ অভূতপূর্ব পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। প্রচলিত মাধ্যম যেমন সিনেমা, টেলিভিশন ও থিয়েটারের পাশাপাশি, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ও সোশ্যাল মিডিয়ার আগমন বিনোদনের পরিধিকে ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করেছে। এই প্রতিবেদনটিতে বিনোদনের বিভিন্ন দিক, আধুনিক প্রবণতা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করা হলো।


লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা সমূহ ||Writer Taufiq Sultan Sir's writings || Writer Towfiq Sultan Sir's writings ||كتابات الكاتب توفيق سلطان سير ||作家陶菲克·苏丹先生的著作 ||作家 Towfiq Sultan Sir の著作 ||Écrits de l'écrivain Towfiq Sultan Sir ||Yazar Towfiq Sultan Sir'in yazıları ||लेखक तौफीक सुल्तान सर की रचनाएँ || Al Towfiqi, Welftion CEO, আল তৌফিকী পরিবার, হাউজ অফ আল তৌফিকী, ওয়েল্ফশন নগরী,Welftion CEO,House Of Al Towfiqi, News,খবর,সংবাদ, লেখক, কবি,লেখা


১. সিনেমা ও টেলিভিশন

সিনেমা:
বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্বের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি এখন নতুন ধারার গল্প বলার প্রক্রিয়া ও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে দর্শকদের আকৃষ্ট করছে।

  • উন্নত প্রযুক্তির প্রভাব: উচ্চ মানের ভিজ্যুয়াল এফেক্ট, বিশেষ করে ভিআর (VR) ও এআর (AR) প্রযুক্তির ব্যবহার সিনেমা দর্শনের অভিজ্ঞতা পরিবর্তিত করেছে।
  • বৈচিত্র্যময় গল্প: সামাজিক, ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বিভিন্নতা তুলে ধরে নির্মাতারা নতুন ধারার সিনেমা তৈরিতে মনোযোগ দিচ্ছেন, যা দর্শকদের চিন্তাভাবনা ও অনুভূতির এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে।

টেলিভিশন ও স্ট্রিমিং:
টেলিভিশন ও অনলাইন স্ট্রিমিং সেবার মাধ্যমে বিনোদনের সহজলভ্যতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

  • অনলাইন প্ল্যাটফর্ম: নেটফ্লিক্স, আমাজন প্রাইম ও দেশীয় OTT প্ল্যাটফর্মগুলো সৃজনশীল কন্টেন্ট, ওয়েব সিরিজ ও ডকুমেন্টারি প্রদর্শনের মাধ্যমে দর্শকদের নতুন অভিজ্ঞতা প্রদান করছে।
  • লাইভ শো ও রিয়েলিটি টিভি: রিয়েলিটি শো ও লাইভ শো বিনোদনের ক্ষেত্রে বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, যেখানে প্রতিযোগিতা, বাস্তবতা ও হিউমারের সমন্বয় দর্শকদের আকর্ষণ করে।
লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা সমূহ ||Writer Taufiq Sultan Sir's writings || Writer Towfiq Sultan Sir's writings ||كتابات الكاتب توفيق سلطان سير ||作家陶菲克·苏丹先生的著作 ||作家 Towfiq Sultan Sir の著作 ||Écrits de l'écrivain Towfiq Sultan Sir ||Yazar Towfiq Sultan Sir'in yazıları ||लेखक तौफीक सुल्तान सर की रचनाएँ || Al Towfiqi, Welftion CEO, আল তৌফিকী পরিবার, হাউজ অফ আল তৌফিকী, ওয়েল্ফশন নগরী,Welftion CEO,House Of Al Towfiqi, News,খবর,সংবাদ, লেখক, কবি,লেখা

২. মিউজিক ও সোশ্যাল মিডিয়া

সঙ্গীতের পরিবর্তন:
আধুনিক সঙ্গীত এখন শুধু সুরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং কথ্য বার্তা, সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়বস্তু তুলে ধরার মাধ্যম হয়ে উঠেছে।

  • নতুন ধারার সঙ্গীত: ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট, ইলেকট্রনিক বিট এবং হাইব্রিড সঙ্গীত ধারার মাধ্যমে সঙ্গীত শিল্পীরা নতুন নতুন সুর তৈরিতে ব্যস্ত।
  • লাইভ কনসার্ট ও ফেস্টিভ্যাল: অনলাইনে ও অফলাইনে অনুষ্ঠিত লাইভ কনসার্ট ও সঙ্গীত ফেস্টিভ্যাল বিনোদনের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করছে।

সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা:
সোশ্যাল মিডিয়া বিনোদনের প্রসারে এক বিপ্লব সৃষ্টি করেছে।

  • ক্রিয়েটর ইকোনমি: ইউটিউব, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও টিকটকের মতো প্ল্যাটফর্মগুলোতে ভিডিও, মেমে ও অন্যান্য সৃজনশীল কন্টেন্টের মাধ্যমে বিনোদন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
  • ইন্টারেক্টিভ বিনোদন: দর্শকরা এখন কেবল passive উপভোগকারী নন, তারা সরাসরি তাদের প্রতিক্রিয়া, মতামত ও পরামর্শ শেয়ার করতে পারছেন, যা বিনোদন শিল্পকে আরও গতিশীল করে তুলছে।

৩. থিয়েটার ও লাইভ শো

থিয়েটার এখনও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনোদন মাধ্যম হিসেবে রয়ে গেছে।

  • ক্লাসিক ও নতুন ধারার মেলবন্ধন: ক্লাসিক নাটকের পাশাপাশি নতুন ওয়েব নাট্যশালা ও মুক্তাঙ্গন শো দর্শকদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করছে।
  • লাইভ পারফরম্যান্সের আকর্ষণ: লাইভ মিউজিক, কমেডি শো ও নাট্যসংগ্রামের মাধ্যমে দর্শকরা সরাসরি সৃষ্টিশীলতার মাধুর্য উপভোগ করছেন, যা অনলাইন কন্টেন্টের তুলনায় এক বিশেষ অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

বিনোদনের জগৎ এখন অতুলনীয় গতি ও পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। প্রচলিত মাধ্যমগুলো যেমন সিনেমা, টেলিভিশন, থিয়েটার ও সঙ্গীতের পাশাপাশি, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ও সোশ্যাল মিডিয়া নতুন ধরণের কন্টেন্ট ও ইন্টারেক্টিভ অভিজ্ঞতা প্রদান করছে। বিনোদনের এই বৈচিত্র্য আমাদের জীবনে আনন্দ, অনুপ্রেরণা ও সমাজে নানাবিধ আলোচনার সূচনা করে। ভবিষ্যতে প্রযুক্তির উন্নয়ন ও সৃজনশীলতার মাধ্যমে বিনোদনের আরো নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

প্রাচীন ও আধুনিক বাংলা ধাঁধা ও উত্তর

প্রাচীন ও আধুনিক বাংলা ধাঁধা ও উত্তর

🎭 

প্রাচীন ও আধুনিক বাংলা ধাঁধা ও উত্তর









প্রাচীন ও আধুনিক বাংলা ধাঁধা ও উত্তর

প্রাচীন ধাঁধা

১. ধাঁধা:
এক গাছেতে দুই ফল,
এক গরম, একটা ঠান্ডা।

উত্তর: চোখ (একটা কাঁদলে গরম পানি পড়ে, অন্যটা শুকনা থাকে)।

২. ধাঁধা:
নেই মাথা, নেই গোড়া,
তবু গায়ে আছে জোড়া।

উত্তর: কাঁচি।

৩. ধাঁধা:
সবুজ পাতার ঘর,
তাতে লাল লাল দানা ভর।

উত্তর: ডালিম (আনার)।

৪. ধাঁধা:
আগে ছিলাম কালো,
আগুনে পড়লে লাল,
পানিতে পড়লে শেষ।

উত্তর: লোহা।

৫. ধাঁধা:
দিনে থাকে ছায়ায়,
রাতে আলো দেয়।

উত্তর: মশাল বা প্রদীপ।


আধুনিক ও মজার ধাঁধা

৬. ধাঁধা:
সকালে চার পায়ে চলে,
দুপুরে দুই পায়ে,
রাতে তিন পায়ে।

উত্তর: মানুষ (শিশু অবস্থায় হামাগুড়ি দেয়, বড় হলে দুই পায়ে হাঁটে, বৃদ্ধ হলে লাঠি নেয়)।

৭. ধাঁধা:
মাথা কাটা তবু বেঁচে,
খোঁজ করলে খবর মেলে।

উত্তর: পত্রিকা।

৮. ধাঁধা:
জলে ভাসে, ডাঙায় চলে,
ধরতে গেলে পালায় চলে।

উত্তর: নৌকা।

৯. ধাঁধা:
যত কাটো তত বাড়ে!

উত্তর: গর্ত।

১০. ধাঁধা:
নাই মগজ, নাই হাড়,
তবু আছে মুখের জোর!

উত্তর: ঢোল।


বুদ্ধির খেলা ধাঁধা

১১. ধাঁধা:
যে জিনিস না দেখেই মানুষ কিনে,
ব্যবহার করে, তবু ফেরত দিতে চায় না!

উত্তর: কফিন বা কবর।

১২. ধাঁধা:
এক ঘরে থাকে তিন বোন,
তিনজনের রঙ তিন রকম!

উত্তর: আগুন, ধোঁয়া, ছাই।

১৩. ধাঁধা:
খাওয়ার আগে সাদা,
খাওয়ার পর কালো।

উত্তর: কয়লা।

১৪. ধাঁধা:
যতই খাও, ততই ছোট হয়!

উত্তর: মোমবাতি বা সাবান।

১৫. ধাঁধা:
আমি তোমার, তুমি আমার,
আমাকে দেখলে ভয় পাবে,
কিন্তু আয়নায় দেখলে আমি নাই!

উত্তর: ছায়া।


এই ধাঁধাগুলো ছোট-বড় সবার জন্য মজার হবে! 



মজার বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ



আম নয়lll, জাম নয়, lllগাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।

উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।

সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে?

উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।

চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া,lll শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।

উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।

তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।

উত্তরঃ আসাম।

শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।

উত্তরঃ কয়লা।

বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে।

উত্তরঃ কলা গাছ।

একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে॥ ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??

উত্তরঃ ১০ জন।


গরমও নয়, ঠান্ডাও নয়, তবুও সেটা ফু দিয়ে খাই। বলুন তো এটার উত্তর কি ?

উত্তরঃ বাদাম।

শেষ পাতে জবাব নেই,lll উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে,lll তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?

উত্তরঃ মিষ্টি।

এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা।

উত্তরঃ টাকা।

নাকের ডগায় পৈতেlll আটকান চৈতনে মার টানlll গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।

উত্তরঃ লাট্টু।

হাত আছে পা নাই, বুক তার কাটা। আস্ত মানুষ গিলে খায়, মাথা তার কাটা।

উত্তরঃ সার্ট।

হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।

উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।

শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।

উত্তরঃ সিগারেট।

মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।

উত্তরঃ মিছিল।

পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।

উত্তরঃ কলম।

শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।

উত্তরঃ নাচ।

মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।

উত্তরঃ কুকুর।

আকর্ষনীয় ধাঁধা উত্তর সহ ছবি
ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।

উত্তরঃ বাঁদুর।

কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে শষ্যদানা নামটি বল কী?

উত্তরঃ লতি।

বলেনতো একজন নারী কি করে ৩০ দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?

উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে।

রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।

উত্তরঃ আগুন।



বলেনতো নেপোলিয়ান কোন যুদ্ধে মারা গিয়েছিল।

উত্তরঃ তার জীবনের শেষ যুদ্ধে।

বলেনতো বিশ্বের সমস্ত দেশের স্বাধীনতার সাক্ষর কোথায় হয়েছিল?

উত্তরঃ চুক্তি পত্রের শেষ পাতার নিচের অংশে।

ঘুমানো ছাড়া আমরা কোন কাজ করার সময় চোখ বন্ধ রাখি।

উত্তরঃ হাঁচি।

একটি অর্ধেক আপেল দেখতে ঠিক কিসের মত?

উত্তরঃ ঠিক একেবারে আপেলের বাকি অর্ধেকের মত….।

ব্রেকফাস্টে আপনি কি কখনো খেতে পারবেন না?

উত্তরঃ লাঞ্চ এবং ডিনার।

যদি আপনার এক হাতে তিনটি আপেল ও চারটি কমলা এবং অপর হাতে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা থাকে তবে কি বুঝতে হবে?

উত্তরঃ বুঝতে হবে আপনার হাত অনেক বড়।

প্রশ্নঃ বর্ষাকালে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়, কাটলে মাথা সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?

উত্তরঃ খিচুড়ি। 

প্রশ্নঃ পাকা নাই উড়ে চলে, মুখ নাই ডাকে, বুক ছিড়ে আলো ছুটে চিন কি তারে?

উত্তরঃ উড়ো-জাহাজ। 

প্রশ্নঃ এমন কোন স্থান আছে, দেখতে যেথা পাই, মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা সোজা, একটু ভাবলেই পাবে, মাথায় হাত দিয়ে ভাই, কে এত ভাবে?

উত্তরঃ অভিনয় মঞ্চ।

প্রশ্নঃ হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে, ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে। 

উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।  

প্রশ্নঃ পেট ভরে না তবু খায় সর্ব প্রাণি, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়। 

উত্তরঃ বাতাস।

প্রশ্নঃ নয়নে নয়নে থাকে দেখতে সুন্দর হয়, নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউ নয়। 

উত্তরঃ কাজল। 

প্রশ্নঃ ফস করে রেগে যাই জ্বলি দপ করে, বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকি পড়ে?

উত্তরঃ দেশলাই। 

প্রশ্নঃ দশ মাথা এক হাত চলমান তাঁবু, রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু। 

উত্তরঃ ছাতা। 

বাচ্চাদের ধাঁধা উত্তর সহ
আপনাদের জন্য আরো কিছু বাচ্চাদের ধাঁধা উত্তর সহ নিম্নে দিয়ে দিলাম। আরো ধাঁধার প্রয়োজন হলে এই ধাঁধাগুলো আপনি দেখতে পারেন।

ধাঁধাঃ তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে। মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।

উত্তরঃ বিছানা।

ধাঁধাঃ তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে।

উত্তরঃ বকুল ফুল।

ধাঁধাঃ তিন অক্ষরে নাম মোর নাচতে পারি ভাল, শেষের অক্ষর বাদ দিলে মারতেও পারি ভাল।

উত্তরঃ লাটিম।

ধাঁধাঃ অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস।

উত্তরঃ লবণ।

ধাঁধাঃ ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে।

উত্তরঃ তালাচাবি।

ধাঁধাঃ বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার।

উত্তরঃ সিঁদুর।

ধাঁধাঃ ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও?

উত্তরঃ হাতের চুড়ি।

ধাঁধাঃ আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে।

উত্তরঃ গাভির দুধ।

ধাঁধাঃ ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা।

উত্তরঃ ম্যাচ।

ধাঁধাঃ বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার।

উত্তরঃ সুই সুতা পরান।

প্রশ্নঃ এক ঘরে জম্ম হয়, দুই সহোদর ভাই। মানুষের শরীর মাঝে, এর দেখা পাই।

উত্তরঃ চোখ।

ধাঁধাঃ পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে।

উত্তরঃ ভাত খাওয়া।

ধাঁধাঃ এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে।

উত্তরঃ দরজার খিল।

ধাঁধাঃ চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে।

উত্তরঃ গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা।

ধাঁধাঃ দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি।

উত্তরঃ খেজুর গাছ থেকে রস পড়া।

ধাঁধাঃ জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে।

উত্তরঃ গাই দোহান।

কি করে একটি কাচা ডিমকে না ভেংগে কংক্রিটের ফ্লোরে ফেলতে পারবেন?


উত্তরঃ আপনি যে ভাবে ইচ্ছে ফেলতে পারেনlll, কেননা ডিম যেভাবেই পরুক কংক্রিটের ফ্লোর কখনো ভাংবে না।

শুইতে গেলে দিতে হয়lll, না দিলে ক্ষতি হয়,

কালিদাস পন্ডিত কয়lll, যাহা বুঝেছ, তাহা নয়।

উত্তরঃ দরজার খিল

শহর থেকে এল সাহেবlll কোর্ট প্যান্ট পরে,

কোর্ট প্যান্ট খোলার পরেlll চোখ জ্বালা করে।

উত্তরঃ পেঁয়াজ

১০ জন মানুষ ১০ ঘন্টায় ইট দিয়ে একটি দেয়াল তৈরি করল, ঐ দেয়ালটি চার জন মানুষের তৈরি করতে কত সময় লাগবে?


উত্তরঃ কোন সময়ই লাগবে নাlllকারণ দেয়ালটি অলরেডি তৈরি আছে।


একটা ঘড়ির উপর দিয়ে একটা


ঘোড়া চলে গেল, lllঘড়িটার কটা বাজবে।

উত্তরঃ বারোটা।

পোলা কালে বস্ত্রধারীlll যৌবনে উলঙ্গ,

বৃদ্বকালে জটাধারী,lll মাঝখানে সুড়ঙ্গ।

উত্তরঃ বাঁশ

বাঘের মত লাফ দেয়,lll কুকুর হয়ে বসে,

পানির মধ্যে ছেড়ে দিলেlll, ছোলা হয়ে ভাসে।


উত্তরঃ ব্যাঙ


তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।

উত্তরঃ নরওয়ে।

কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে আর কত থাকে বাকী।

উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য।

হাসিতে হাসিতে যায় নারীlll পর পুরুষের কাছে,

যাইবার সময় কান্নাকাটিlll ভিতরে গেলে হাসে।


উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী

অতি ক্ষুদ্র জিনিসটা বহন করে মানুষটা ?

উত্তর: জুতো।

প্রশ্নঃ কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়,lll পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়?

উত্তরঃ ডুমুর।

শুইতে গেলে দিতে হয়lll, না দিলে ক্ষতি হয়lll, কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।

উত্তরঃ দরজার খিল।

চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরেlll, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।


উত্তরঃ পেঁয়াজ।

পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গllllll, বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।

উত্তরঃ বাঁশ।

বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসেlll, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।

উত্তরঃ ব্যাঙ।

হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছেlll, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।

উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুঁড়ি।

কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথাlll, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।


উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা।

আপনি তাকে ধরতে পারলে মেরে ফেলবেন lll,আর ধরতে না পারলে সে আপনার সঙ্গে থাকবে।

উত্তর: উকুন।

কোন বরকে সবাই চায়।

উত্তর: খবর।

বুদ্ধি যদি তোমার থাকে ভাই

বলো দেখি কোন সুখে সুখ নাই।


উত্তর: অসুখ।


কোন ফুল ,ফুল নয়।


উত্তর: বিউটিফুল।

কি টানলে ছোট হয়।

উত্তর: সিগারেট।

কোন কার চলে না।

উত্তর: কুকার।

জল ছাড়া নদীlll,পাথর ছাড়া পাহাড়

এবং মানুষ ছাড়া শহর কোথায় পাওয়া যায়।


উত্তর: একটি ম্যাপে।

বেড়ে যদি যায় একবারlll, কোনো ভাবেই কমে না।

উত্তর: বয়স।

গরম নয় ও ঠাণ্ডা নয় কিন্তু আমরা ফুঁ দিয়ে খাই।

উত্তর: বাদাম ভাজা।

প্রানীর জন্তু নয় পানিতে বাস করে,

হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।


উত্তর: নৌকা।

কোন মা ভাত দেয় না।

উত্তর: সিনেমা

শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, lllদরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।

উত্তরঃ মশারী।

জলেতে জন্ম যার,lll জলে ঘর বাড়ী ফকির নহে,lll ওঝা নহে, মুখেতে দাড়ী।

উত্তরঃ কচুরি পানা।

মজার ধাঁধা উত্তর সহ ছবি
দিন রাত ছলি ফিরি নাহি মোর অবসর দিন যায় মাস যায়lll, যায় চলে বছর।

উত্তরঃ ঘড়ি।

চার পায়ে বসি, আট পায়ে চলি বাঘ নয়lll, ভালুক নয়llllll, আস্ত মানুষ গিলি।

উত্তরঃ পালকি।

ধাঁধাঃ শুইতে গেলে দিতে হয় না দিলে ক্ষতি হয়।

উত্তরঃ দরজার খিল।

ধাঁধাঃ গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি।

উত্তরঃ কলসি।

ধাঁধাঃ বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী।

উত্তরঃ নাটাই সুতা।

ধাঁধাঃ মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল।

উত্তরঃ হুক্কা।

প্রশ্নঃ এক হাত গাছটা, ফল ধরে পাঁচটা।

উত্তরঃ হাতের পাঁচ আঙ্গুল।


ধাঁধাঃ তিন বর্ণে নাম তার কে বলিতে পারে, গৃহ ছাড়া থাকে না সে সবে চিনে তারে। আদি বর্ণ ছেড়ে দিলে পানি যে গড়ায়, মধ্যম ছাড়িতে তাতে পানি রাখা যায়। শেষ বর্ণ ছাড় যদি জ্ঞানের মশাল, ইহা বিনা ধরাতলে সকলি বেতাল।

উত্তরঃ জানালা।

ধাঁধাঃ তিন অক্ষরে নাম ভাই আছে দুনিয়ায়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাই, বাংলায় অর্থ তৈরি হতে হয়।

উত্তরঃ রেডিও।

ধাঁধাঃ তিন বর্ণে নাম যার অনেকেই খায়, পেট কেটে দিলে তার তাক হয়ে যায়। শেষ বর্ণ বিহনে সেজে পিতলেতে রয়, বলো নবীন ভাই-বোনেরা কোন সে বস্তু হয়।

উত্তরঃ তামাক।

ধাঁধাঃ রজনীতে জম্ম তার দিবসে মরণ, বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ, ক্ষণে দর্শন হয়ে ক্ষণে অদর্শন, হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।

উত্তরঃ তা।

ধাঁধাঃ তোমার বৌ তুমি গেলে দেয় না, কিন্তু আমি গেলে দেয়।

উত্তরঃ ঘোমটা।

ধাঁধাঃ রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ লুটে।

উত্তরঃ রানার।

ধাঁধাঃ তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।

উত্তরঃ নরওয়ে।

ধাঁধাঃ রাঙ্গা বিবি জামা গায়, কাটিলে বিবি দুই খান হয়।

উত্তরঃ মসুরির ডাল

ধাঁধাঃ অন্ধ নদী পিছল পথ হয়না দিন, সদা রাত, নদীর জন্য সোবেশাম, পায়ে পড়ে মাথার ঘাম।

উত্তরঃ পেট।

ধাঁধাঃ রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে, তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।

উত্তরঃ চোর।

ধাঁধাঃ আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া, ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।

উত্তরঃ মেঘের ডাক ও বিজলী।

ধাঁধাঃ কোন প্রাণী বল দেহি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে, ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো যেথায় খুশি পথে গাটে।

উত্তরঃ পিঁপড়া।

প্রশ্নঃ লোহার চেয়ে শক্ত তুলোর চেয়ে নরম।

উত্তরঃ মন।

প্রশ্নঃ একই দামের শাড়ি, পরে দুইটি মেয়ে যায়। শাড়ি দুইটির দাম কতো? সম্পর্কটা জানা চাই।

উত্তরঃ দুই সতীন।

প্রশ্নঃ একলা তারে যায় না দেখা, সঙ্গী গেলে বাঁচে। আধার দেখে ভয়ে পালায়, আলোয় ফিরে আসে।

উত্তরঃ ছায়া।

প্রশ্নঃ একটুখানি পুস্কনি, পানি টলমল করে। রাজার ছেলের সাধ্য নেই, জাল ফেলতে পারে।

উত্তরঃ চোখ।

ধাঁধাঃ ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা?

উত্তরঃ দোয়াত, কলম কালি।

ধাঁধাঃ দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া।

উত্তরঃ যাতি দ্বারা সুপারি কাটা।

ধাঁধাঃ হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা।

উত্তরঃ শার্ট।

কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ
সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে?

উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।

চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া, শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।

উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।

তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।

উত্তরঃ আসাম।

শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।

উত্তরঃ কয়লা।

বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে।

উত্তরঃ কলা গাছ।

একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে॥ ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??

উত্তরঃ ১০ জন।

গরমও নয়, ঠান্ডাও নয়, তবুও সেটা ফু দিয়ে খাই। বলুন তো এটার উত্তর কি ?

উত্তরঃ বাদাম।

শেষ পাতে জবাব নেই, উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে, তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?

উত্তরঃ মিষ্টি।

এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা।

উত্তরঃ টাকা।

নাকের ডগায় পৈতে আটকান চৈতনে মার টান গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।

উত্তরঃ লাট্টু।

হাত আছে পা নাই, বুক তার কাটা। আস্ত মানুষ গিলে খায়, মাথা তার কাটা।

উত্তরঃ সার্ট।

হাঁস, মুরগি, কবুতর ডিম দেয় আর গরু, ছাগল, মহিষ দুধ দেয়। বলতে হবে এমনকে আছে যে দুধ ও ডিম দুটোয় দিতে পারে?

উত্তরঃ দোকানদ্বার।


শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়, কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।

উত্তরঃ দরজার খিল।

চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।

উত্তরঃ পেঁয়াজ।

পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।

উত্তরঃ বাঁশ।

বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।

উত্তরঃ ব্যাঙ।

হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।

উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুঁড়ি।

মজার ধাঁধা উত্তর সহ
কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।

উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা।

আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ, আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।

উত্তরঃ নিজের ছবি।

কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে আর কত থাকে বাকী।

উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য।

শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।

উত্তরঃ মশারী।

জলেতে জন্ম যার, জলে ঘর বাড়ী ফকির নহে, ওঝা নহে, মুখেতে দাড়ী।

উত্তরঃ কচুরি পানা।

দিন রাত ছলি ফিরি নাহি মোর অবসর দিন যায় মাস যায়, যায় চলে বছর।

উত্তরঃ ঘড়ি।

চার পায়ে বসি, আট পায়ে চলি বাঘ নয়, ভালুক নয়, আস্ত মানুষ গিলি।

উত্তরঃ পালকি।

আম নয়, জাম নয়, গাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।

উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।

হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।

উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।

শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।

উত্তরঃ সিগারেট।

মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।

উত্তরঃ মিছিল।

পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।

উত্তরঃ কলম।

শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।

উত্তরঃ নাচ।

মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।

উত্তরঃ কুকুর।

ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।

উত্তরঃ বাঁদুর।

কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে শষ্যদানা নামটি বল কী?

উত্তরঃ লতি।

বলেনতো একজন নারী কি করে ৩০ দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?

উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে।

বাচ্চাদের ধাঁধা উত্তর সহ
রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।

উত্তরঃ আগুন।

বলেনতো নেপোলিয়ান কোন যুদ্ধে মারা গিয়েছিল।

উত্তরঃ তার জীবনের শেষ যুদ্ধে।

বলেনতো বিশ্বের সমস্ত দেশের স্বাধীনতার সাক্ষর কোথায় হয়েছিল?

উত্তরঃ চুক্তি পত্রের শেষ পাতার নিচের অংশে।

ঘুমানো ছাড়া আমরা কোন কাজ করার সময় চোখ বন্ধ রাখি।

উত্তরঃ হাঁচি।

একটি অর্ধেক আপেল দেখতে ঠিক কিসের মত?

উত্তরঃ ঠিক একেবারে আপেলের বাকি অর্ধেকের মত….।

ব্রেকফাস্টে আপনি কি কখনো খেতে পারবেন না?

উত্তরঃ লাঞ্চ এবং ডিনার।

যদি আপনার এক হাতে তিনটি আপেল ও চারটি কমলা এবং অপর হাতে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা থাকে তবে কি বুঝতে হবে?

উত্তরঃ বুঝতে হবে আপনার হাত অনেক বড়।

কি করে একটি কাচা ডিমকে না ভেংগে কংক্রিটের ফ্লোরে ফেলতে পারবেন?

উত্তরঃ আপনি যে ভাবে ইচ্ছে ফেলতে পারেন, কেননা ডিম যেভাবেই পরুক কংক্রিটের ফ্লোর কখনো ভাংবে না।

শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়,
কালিদাস পন্ডিত কয়, যাহা বুঝেছ, তাহা নয়।

উত্তরঃ দরজার খিল

শহর থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে,
কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।

উত্তরঃ পেঁয়াজ


১০ জন মানুষ ১০ ঘন্টায় ইট দিয়ে একটি দেয়াল তৈরি করল, ঐ দেয়ালটি চার জন মানুষের তৈরি করতে কত সময় লাগবে?

উত্তরঃ কোন সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটি অলরেডি তৈরি আছে।

একটা ঘড়ির উপর দিয়ে একটা
ঘোড়া চলে গেল, ঘড়িটার কটা বাজবে।

উত্তরঃ বারোটা।

পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ,
বৃদ্বকালে জটাধারী, মাঝখানে সুড়ঙ্গ।

উত্তরঃ বাঁশ

বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে,
পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে, ছোলা হয়ে ভাসে।

উত্তরঃ ব্যাঙ

তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।

উত্তরঃ নরওয়ে।

হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে,
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।

উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী

কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,
আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে, কত থাকে বাকী?

উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য

গ্রাম বাংলার ধাঁধা ও উত্তর
শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ,
দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।

উত্তরঃ মশারী

আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ,
আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।

উত্তরঃ নিজের ছবি

শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে,
তবু সে উহ আহ না করে।

উত্তরঃ সিগারেট

আমি হাসাই আমি কাঁদাই, নই আমি প্রাণি।
দেখতে এসে সবাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’

উত্তর: সিনেমা বা নাটক

আমাকে না পেলে, সবাই করে হায় হায়,
ইচ্ছামতো আসি যদি, দেয় আমাকে বিদায়।’

উত্তর: পানি

কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’

উত্তর: ডুমুর

মধ্যখানে একটু পানি চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।’

উত্তর: ডিম

উড়তে পেখম বীর, ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়, বাঘ সে নয়।

উত্তর: মশা

আমি নিজে খাই না, আমি নিজের
মুখে অন্যকে খাওয়াই আমি কে।

উঃ চামচ।

আমি হাসাই আমি কাঁদাই নই আমি প্রাণি,
দেখতে এসে মোরে সদাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’ – কি দেখে ব্যথা ভোলে?

উত্তর: মাতা

আমি যারে আনতে গেলাম, তাকে দেখে ফিরে এলাম।
সে যখন চলে গেলো, তখন তারে নিয়ে এলাম।’
– কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?

উত্তর: বৃষ্টি ও পানি

কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া, পাঁঠা ছাড়ল পা।
লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া, এনে দেব তা।’

উত্তর: কাঁঠাল

কালো মুখো পুত যার, বুকে আঘাত করে,
কিন্তু মার অভিশাপে, জ্বলে-পুড়ে মরে।’

উত্তর: দিয়াশলাই

শুঁড় দিয়ে করি কাজ নই আমি হাতি,
পরের উপকার করি তবু গাই লাথি।

উত্তর: ঢেঁকি।

আমি যাকে মামা বলি বাবাও বলে তাই,
ছেলেও তাকে মামা বলে, মাও বলে তাই।’
– কাকে সবাই মামা বলে?

উত্তর: চাঁদ

কোন জিনিসের Head আছে Tail
আছে কিন্তু Body নেই।

উত্তর: কয়েন।

কোন সে শয়তান নাকে বসে ধরে কান

উত্তর: চশমা।

সহজ ধাঁধা উত্তর সহ
অতি ক্ষুদ্র জিনিসটা বহন করে মানুষটা ?

উত্তর: জুতো।

আমি তুমি একজন দেখিতে একরূপ আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।

উত্তর: নিজের ছবি।

আপনি তাকে ধরতে পারলে মেরে ফেলবেন ,আর ধরতে না পারলে সে আপনার সঙ্গে থাকবে।

উত্তর: উকুন।

কোন বরকে সবাই চায়।

উত্তর: খবর।

বুদ্ধি যদি তোমার থাকে ভাই
বলো দেখি কোন সুখে সুখ নাই।

উত্তর: অসুখ।

কোন ফুল ,ফুল নয়।

উত্তর: বিউটিফুল।

কি টানলে ছোট হয়।

উত্তর: সিগারেট।

কোন কার চলে না।

উত্তর: কুকার।

জল ছাড়া নদী,পাথর ছাড়া পাহাড়
এবং মানুষ ছাড়া শহর কোথায় পাওয়া যায়।

উত্তর: একটি ম্যাপে।

বেড়ে যদি যায় একবার, কোনো ভাবেই কমে না।

উত্তর: বয়স।

গরম নয় ও ঠাণ্ডা নয় কিন্তু
আমরা ফুঁ দিয়ে খাই।

উত্তর: বাদাম ভাজা।

প্রানীর জন্তু নয় পানিতে বাস করে,
হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।

উত্তর: নৌকা।

কোন জিনিস বাচ্চা থেকেই বুড়ো।

উত্তর: বুড়ো আঙ্গুল।

দীনেশ বাবু প্রতিদিন মুরগির সাথে
রুটি খায় তাও তিনি নিরামিষভোজি ,কিভাবে?

উত্তর: মুরগি টি তার পোষা ছিল।

আমার উপর বৃষ্টি পড়ে তবু আমি
ভিজে যাই না আমি কে।

উত্তর: জল।

এমন কোন জিনিস যা সবার কাছে থাকে

কারোর ছোট হয়, আবার কারোর বড়ো হয়।

উত্তর: মন।

বুদ্ধিমান হলে বুদ্ধির দাও পরিচয়,
১+১ কখন ৩ হয়।

উত্তর: যখন কোন বাচ্চা অঙ্ক ভুল করে।

সাজালে সাজে বাজালে বাজে,
আবার সে লাগে রান্নার কাজে।

উত্তর: মাটির হাঁড়ি।


তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে

উত্তর: বকুল ফুল।

রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ না নেয় লুটে

উত্তর: রানার।

সাধারণ জ্ঞান ধাঁধা
ধাঁধাঃ টিন অক্ষরের নাম তার সবার ঘরেই আছে। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাদ্যবস্তুর নাম হয়। মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে বাদ্যযন্ত্র হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভয় পেতে হয়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ বিছানা। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে ছানা হয়। মাঝের অক্ষর বাদ দিলে বিনা হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে বিছা হয়। 

ধাঁধাঃ কাঁচা থাকতে সবাই খায়, পাঁকলে সে গড়াগড়ি খায়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ ডুমুর ফল।

ধাঁধাঃ কোন জিনিস কাটলে বড় হয়?

উত্তরঃ পুকুর কাতলে বড় হয়।

ধাঁধাঃ এমন কি জিনিস আছে ভাই, যা নিজের থাকা ভালো। কিন্তু পরের কাছ থেকে পেলে মুখ হয়ে যায় কালো?

উত্তরঃ লজ্জা, লজ্জা নিজের কাছে থাকাই ভালো।

ধাঁধাঃ বসে না, দাড়ায় না, চলতে থাকে সে। কারো ধার সে ধারে না ঠেকায় তাকে কে। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ সময়।

ধাঁধাঃ বৃষ্টি হলে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়। কিন্তু তার মাথা কাটলে সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?

উত্তরঃ খিচুড়ি, বৃষ্টি হলে খিচুরি খাওয়া হয়। খিচুরির খি বাদ দিলে চুড়ি হয়ে যায়। 

ধাঁধাঃ পাখা ছাড়াই উড়ে চলে। মুখ নাই তবু ডাকে। বুক ছিড়ে আলো ছুটে। চিনো তুমি কি তারে?

উত্তরঃ উড়োজাহাজ। 

ধাঁধাঃ এমন কোন স্থান আছে। যেখানে মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা খুবই সোজা। একটু ভাবলে পেয়ে যাবে দিয়ে মাথা হাত?

উত্তরঃ অভিনয় মঞ্চ। এখানে অভিনয়ের খাতিরে যেকাউকে যা কিছু বলা হয়।

ধাঁধাঃ হাত দিলে বন্ধ করে  দেয়। খোলে সূর্য দয়ে। ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখটি নাহি তোলে? 

উত্তরঃ লজ্জাবতী ফুলগাছ বা লতা।

ধাঁধাঃ খেলে ভরে না পেট। তবু খায় সবাই। তার প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়? 

উত্তরঃ বাতাস, বাতাস থেকে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে তাস হয়।  

ধাঁধাঃ নয়নে নয়নে থাকে দেখতে হয় সুন্দর। নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউই নয়। কে সে? 

উত্তরঃ কাজল। 

ধাঁধাঃ ফস করে রেগে যায়, ধপ করে জ্বলে। বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকে পড়ে? 

উত্তরঃ দেশলাই।

বুদ্ধির ধাঁধা । বিজ্ঞান গনিত নিয়ে ধাঁধা  
ধাঁধাঃ দশটি মাথা একটি হাত চলমান তাঁবু। রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু।কে সে? 

উত্তরঃ ছাতা। 

ধাঁধাঃ মাথা ৩ টি। মুখ ১ টি। ক্ষুধা মোটে পায়না। খেতে দিলে খেতে থাকে পেট তবু ভরে না।কে সে?  

উত্তরঃ মাটির চুলা।আগুন জ্বালিয়ে দিলে জলতেই থাকে। 

ধাঁধা চার পায়ে বসি আমরা। আট পায়ে চলি। বাঘও নই ভাল্লুকও নই তবু আস্ত কাঁধে ঝুলি। 

উত্তরঃ পালকি, পাল্কির মধ্যে মানুষ নেওয়াকে বুঝিয়েছে। 

ধাধাঃ ব্যবহার করার জন্য এমন একটি জিনিস যাকে ভাঙতেই হবে?

উত্তরঃ ডিম। ভাঙ্গা ছাড়া খাওয়া যায় না। 

ধাঁধাঃ কোন মূলের ফুল লাল হয়?

উত্তরঃ শিমূল ফুলের।

ধাঁধাঃ আড়াইশো থেকে পাঁচ পঞ্চাশ বাদ দিলে কত থাকে?

উত্তরঃ শূন্য থাকে।

ধাঁধাঃ অনেক বড় আঙিনা। ঝাড় দিয়েও শেষ করা যায় না।আবার কতো ফুল ফুটে আছে সেখানে।যার নাই কোনো তুলনা। জিনিসটি কি?   

উত্তরঃ আকাশ ও আকাশ ভরা তারা।  

ধাঁধাঃ কোন জামা কেউ কখনো গাঁয়ে দেয় না?

উত্তরঃ পায়জামা কেউ গায়ে দেয় না।

ধাঁধাঃ হাঁড়ির ভিতর বালি, তার ভিতর হাজার ছেলে নাচে। একটু পরই হয় সে খাবার তপ্ত চুলার ধাপে। জিনিসটি কি?  

উত্তরঃ মুড়ি ভাজার প্রক্রিয়া। 

ধাঁধাঃ আন্ধার ঘরে থাকে। নড়াচড়া করে একটুখানি খাবার পেলে খাবলে খাবলে ধরে। জিনিসটি কি? 

উত্তরঃ জিহ্বা, মুখের মধ্যে থাকে। 

ধাধাঃ আমি কাদাঁই, আমি হাসাই, আমি প্রাণি না, আমায় দেখে সবাই ক্ষনিক ভোলে ব্যাথার সব বানী। আমি কে? 

উত্তরঃ সিনেমা বা নাটক বা কোন ঘটনার দ্বারা তৈরি ভিডিও।  

ধাঁধাঃ কান নাই মাথা নাই, আবার পেট ভরে খায়। কাম নাই কাজ নাই, মাথা নিয়ে ঘুমায়। কে আমি? 

উত্তরঃ বালিশ।

ধাঁধাঃ এতটুকু ঘরখানি চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভাইঙ্গা আবার করার। জিনিসটি কি? 

উত্তরঃ ঝিনুক, ভেঙ্গে আবাড় গড়ার সাধ্য কারোর নাই। 

ধাঁধাঃ চারি দিকে কাঁটা দিয়ে ঘেরা। আছে মাথায় আবার মুকুট। সে কোন খান সাহেব? 

উত্তরঃ আনারস ফল।

বুদ্ধির ধাঁধা উত্তর সহ । কিছু অসাধারণ মজা আর এবং বুদ্ধির ধাধা 
ধাঁধাঃ আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে হয়। তখন ২ মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে। কি হয়?

উত্তরঃ মামা হয়।

ধাঁধাঃ ৩ অক্ষরের এমন একটি দেশ পেট কাটলে আমরা খাই যে বেশ।

উত্তরঃ আসাম, মাঝের অক্ষর বাদ দিলে আম হয়। 

ধাঁধাঃ জলে থাকে তবু মাছ না, তবু মাছ বলে বাজারে বিক্রি হয়।

উত্তরঃ চিংড়িমাছ, (চিংড়ি পোকা)।

ধাঁধাঃ গাছ নেই। আছে শুধু পাতা। মুখ নেই, কত কথা জীবন সঙ্গীড় সাথে কয়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ বই।

ধাঁধাঃ শীত কালে যার নেইকো মান গ্রীষ্ম কালে সে পায় শুধু সম্মান।

উত্তরঃ হাত পাখা।

ধাঁধাঃ হাত নেই পা নেই তবু সে চলে অনাহরে মরে মানুষ এর অভাব হলে।

উত্তরঃ টাকা।

ধাঁধাঃ কোন ফুলের নামটি উল্টালে একটি পাখির নাম হয়?

উত্তরঃ জবা। (উল্টালে বাজ পাখি হয়)

ধাধাঃ তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে। আর শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে।

উত্তরঃ আলতা।

মজার ধাঁধাঁ
ধাঁধাঃ দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রয়। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে খুব আপনজন হয়।

উত্তরঃ মাটি – টি, মা।

ধাঁধাঃ তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।

উত্তরঃ বাসন।

ধাঁধাঃ কোন বিলে জল নেই?

উত্তরঃ টেবিলে জল নেই।

ধাঁধাঃ এ হে হে তোমার গা ছুঁয়ে গেল কি? পারলে বলুন সে কে?

উত্তরঃ বাতাস গা দিয়ে বয়ে যায়।

ধাঁধাঃ কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি দাদা। বলতে না পারো তাইলে বুঝবো তুমি একটা হাঁদা।

উত্তরঃ নারকেল।

ধাঁধাঃ চার রূপসী চার রং মিলন হলে হয় এক রং।

উত্তরঃ পান-চুন-খয়ের-সুপারী।

হাসির ফানি ধাঁধা । গুগলি ধাঁধা – IQ টেস্ট ধাঁধা
ধাঁধাঃ কোন মাসে কোনো শনিবার নেই?

ধাধার উত্তরঃ সমাস।  

ধাঁধাঃ একজন সাঁতারু সব ভাবে সাঁতার কাটলো, কিন্তু তার চুল ভিজলো না। কী ভাবে সম্ভব?

উত্তরঃ তার মাথায় একটি চুলও ছিল না। 

ধাঁধাঃ ১ কেজি সোনা আর ১ কেজি তুলোর মধ্যে কোনটা বেশি ভারী?

উত্তরঃ দুটোই সমান। কারণ দুটোই ১ কেজি।

মজার কিছু হাস্যকর ধাধা । 100 টি মজার ধাঁধা
৬৫ ধাঁধাঃ হাত থাকতেও তালি দিতে পারে না।কে সে?

উত্তরঃ ঘড়ি। 

ধাঁধাঃ কোন চিল কখনোই উড়ে না?

উত্তরঃ পাঁচিল/ দেওয়ালকে পাচিল বলে। 

ধাঁধাঃ আমি কাটার জন্যই রাখি, কিন্তু কেউ ছিড়ে দিলে ভীষন রাগ হই। জিনিসটি কি?  

উত্তরঃ মাথায় চুল। 

ধাঁধাঃ সমুদ্রে জন্মে আমি থাকি লোকের ঘরে। আবার একটু জলের স্পর্শ পেলে যাই আমি মরে। আমি কে বলতো? 

উত্তরঃ লবন, নুন। 

ধাঁধাঃ আমরা ২জনই একই মায়ের সন্তান। কিন্তু যাকে আমি ভাই বলি সে আমাকে ভাই বলে না। কেন?

উত্তরঃ দিদি বলে। 

ধাঁধাঃ বৃদ্ধ বরফকে আপনি কী বলবেন?

উত্তরঃ জল, পানি। 

ধাধাঃ ৭ এর আগে ৬ কে কেন থাকতেই হবে?

উত্তরঃ নাহলে সবাই সাত–পাঁচ ভাবতে পারে। 

ধাঁধাঃ কোন মাসে আঠাশ দিন আছে?

উত্তরঃ সব মাসেই আছে। 

ধাঁধাঃ কোন দুটি সংখ্যা একসাথে থাকলে বড্ডো বেশি চিন্তা করে থাকে?

উত্তরঃ সাত–সতেরো।  

ধাঁধাঃ কোন দিনটা খুব কাছে কিন্তু কোনোদিন এসে পৌঁছাতে পারে না?

উত্তরঃ আগামীকাল।

ধাঁধাঃ কোন ডিমে একেবারেই কোনো পুষ্টি থাকে না?

উত্তরঃ ঘোড়ার ডিমে।  

ধাঁধাঃ কোথায় নদী আছে, জল নেই, পাহাড় আছে, পাথর নেই, শহর আছে কিন্তু মানুষ নেই?

উত্তরঃ মানচিত্রে, ম্যাপে। 

ধাধাঃ কত’র মধ্যে কত বাদ দিলে অবশিষ্ট কি থাকবে?

উত্তরঃ র থাকবে।

ধাধাঃ কোন টেবিলে পা নেই। 

উত্তরঃ টাইম টেবিল। 

জটিল ও কঠিন ধাঁধা
ধাধাঃ দুটো হাত আছে, একটা গোল মুখ আছে। সবসময় ছুটে চলে, তাও এক পা নড়ে না। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ ঘড়ি, সময় ছুটে চলে।

ধাধাঃ কোন হাস কখনোই ডিম পারে না?

উত্তরঃ ইতিহাস ডিম পারে না। 

ধাধাঃ কোন চুড়ি খাবার হিসেবে খাওয়া যায়?

উত্তরঃ খিচুড়ি।

ধাধাঃ লম্বা ১টা দেহ। মাথায় টিকি আছে। টিকিতে আগুন লাগালে দেহ পুরে যায়। জিনিসটি কি?  

উত্তরঃ মোমবাতি।  

ধাধাঃ কোন চা তেল মরিচ দিয়ে রান্না করে খেতে হয়?

উত্তরঃ মোচা, কলার নিচের অংশ।

ধাধাঃ কী যা আপনার হলেও অন্য লোকেই বেশি মুখে নেই? 

উত্তরঃ আপনার নিজের নাম। 

ধাধাঃ কোন দেশে কোনো মাটি নেই?

উত্তরঃ স্বন্দেশ খাবার। 

ধাধাঃ রাজুর বাবার চার ছেলে । এরা হলো রাম, শ্যাম, যদু তাহলে চতুর্থ সন্তানের নাম কি?

উত্তরঃ রাজু। 

ধাধাঃ নয়ের ডানপাশে নয় না বসিয়ে কিকরে নিরানব্বই বানাবেন?

উত্তরঃ বাম পাশে বসিয়ে।  

ধাধাঃ কোন গান গাওয়া যায় না? 

উত্তরঃ বাগান গাওয়া যায় না।

ধাধাঃ কী যা শহরের ভিতর দিয়ে যায়। পাহাড়ের মধ্যে দিয়ে আবার জঙ্গলের মধ্যে দিয়েও যায়। কিন্তু নরা চড়া করতে পারে না?

উত্তরঃ রাস্তা ঘাট। 

বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ । মজার সব ধাঁধা 
ধাধাঃ একবার জন্মায়, আবার মরে।আবার জন্মিয়ে তারপর মরে।জিনিসটি কি? 

উত্তরঃ দাঁত

ধাধাঃ এক ঘরে একটি খাম। বলো তার কী নাম?

উত্তরঃ ছাতা। 

ধাধাঃ এক আছে এক বুড়ি। তার চোখ বারো কুড়ি। কে সে বুড়ি?

উত্তরঃ আনারস 

ধাধাঃ এমন একটি গাই আছে, যা দেই তাই খায় কিন্তু পানি দিলে মরে যায়। জিনিসটি কি?

উত্তরঃ আগুন, পানিতে নিভে যায়।

ধাধাঃ আমি হাসাই আবার কাঁদাই, নই আমি প্রাণি।কে সে? 

উত্তর: সিনেমা।

ধাধাঃ আমাকে না পেলে, সবাই হায় হায় করে। ইচ্ছামতো আসি যদি, দেয় আমাকে বিদায় করে। আমি কে?

উত্তরঃ পানি

ধাধাঃ কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না, সকালে-বিকালে কেউই তা তো দেখে না।

উত্তর: ডুমুর ফল।


ধাধাঃ মধ্যখানে পানি চুনকাম করা ঘর। ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।কি?

উত্তর: ডিম

ধাধাঃ উড়তে পেখম বীর। কিন্তু ময়ূর সে নয়। মানুষ খায় গরুকে খায়, বাঘ সে নয়।

উত্তর: মশা। 

ধাঁধাঃ আমি হাসাই আমি কাঁদাই নই আমি প্রাণি। দেখতে এসে মোরে সদাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’ – কি দেখে ব্যথা ভোলে?

উত্তর: মাতা

ধাঁধাঃ আমি যাকে মামা বলি বাবাও বলে মামা। ছেলেও তাকে মামা বলে, মাও বলে মামা। মামা টা কে?

উত্তর: চাঁদ   

ধাঁধাঃ কোন খাবার যা রান্নায় লবন লাগে না?

উত্তরঃ নোনা ইলিশ।

ধাঁধাঃ কোন গাছে মাত্র দুইটি পাতা থাকে?

উত্তরঃ চারাগাছে। 

ধাঁধাঃ কোন জিনিসের নাম মুখে নিলেই জিনিসটি ভেঙ্গে যায়?

উত্তরঃ নীরবতা। 


ধাঁধাঃ কোন তাল কোনো গাছে ধরে না?

উত্তরঃ হরতাল গাছে ধরে না। 

ধাঁধাঃ কোন জিনিস একবার খেলে আর কখনো খেতে চাবেন না। যা আপনাকে না জানিয়ে খাওয়ানো হয়। 

উত্তরঃ ধোকা খেতে চাবেন না।

ধাঁধাঃ কোন জিনিস অবিবাহিতদের ৫ টি থাকে এবং বিবাহিতদের ৪ টি থাকে?

উত্তরঃ অক্ষর (অবিবাহিত শব্দে ৫ টি এবং বিবাহিত শব্দে ৪টি অক্ষর থাকে)।  

ধাঁধাঃ কোন গ্রামে কোনো মানুষ নেই?

উত্তরঃ টেলিগ্রামে মানুষ নেই।

ধাঁধাঃ কার মাথা থাকতেও কোনো বুদ্ধি নেই?

উত্তরঃ ছাতা।

 বুদ্ধির ধাঁধাঁ
ধাঁধাঃ শুধু ওপরে যায় কিন্তু কখনোই নিচে নামে না?

উত্তরঃ মানুষের বয়স। 

ধাঁধাঃ দুটি সংখ্যা এক সাথে থাকলেই গন্ডগোল হয়ে যায়। সংখ্যা দুটি কি?

উত্তরঃ নয়,ছয়।  

ধাঁধাঃ কি শুধু নামতে পারে তবে কখনোই উঠতে পারে না?

উত্তরঃ বৃষ্টি, বৃষ্টির পানি।

ধাঁধাঃ কোন উল গান গাইতে জানে?

উত্তরঃ বাউল।  

ধাঁধাঃ কোন টিয়া কখনোই ডাকে না?

উত্তরঃ খাটিয়া।

ধাঁধাঃ পালকের থেকেও হালকা কিন্তু বড়ো বড়ো পালোয়ানও যা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে না। কি তা? 

উত্তরঃ নিঃশ্বাস। 

ধাঁধাঃ দশ দিন না ঘুমিয়ে কীকরে থাকা যায়?

উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে দিনে জেগে।  

ধাঁধাঃ রোজ সকালে কার থেকে মাথা উঠে যায়? যে রাতে আবার ফিরে আসে?

উত্তরঃ বালিশ থেকে। 

ধাঁধাঃ যে দেয় সে জানে। যে নেয় সে জানে না। যে জানে সে আবার নেয় না। জিনিসটি কি?  

উত্তরঃ মেধা, জ্ঞান। 




সংবাদ দৈনিক অনুসন্ধান - ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট - Welftion Welfare Educational Leaders Friendly Trusted Investigation Organization Network.
 গুগলি প্রশ্ন বা ধাঁধা দেওয়া হলো, যা মস্তিষ্কের পরীক্ষা নিতে পারে।

গুগলি প্রশ্ন বা ধাঁধা দেওয়া হলো, যা মস্তিষ্কের পরীক্ষা নিতে পারে।

মজার এবং বুদ্ধির খেলার একটি রঙিন চিত্র রয়েছে! এটি একটি প্রাণবন্ত দৃশ্য যেখানে মানুষ ধাঁধা সমাধান করছে, মজার প্রশ্ন ভাবছে, এবং চিন্তা করছে।


 গুগলি প্রশ্ন বা ধাঁধা দেওয়া হলো, যা মস্তিষ্কের পরীক্ষা নিতে পারে।

গুগলি প্রশ্ন ও ধাঁধা:

  1. এমন কী আছে, যা ভাঙলে কেউ কাঁদে না বরং খুশি হয়?
    উত্তর: ডিম

  2. কী কখনো হাঁটে না, কিন্তু সবসময় চলে?
    উত্তর: ঘড়ি

  3. এমন কী আছে, যার চোখ নেই, কিন্তু দেখতে পায়?
    উত্তর: আয়না

  4. এমন কী আছে, যা ভিজলে শুকায়?
    উত্তর: গামছা

  5. এমন কী আছে, যা তোমার, কিন্তু অন্যরা বেশি ব্যবহার করে?
    উত্তর: তোমার নাম

  6. কোন জিনিস একবার ব্যবহার করলে ফেলে দিতে হয়, কিন্তু আগে খোলে না?
    উত্তর: ডিম

  7. এমন কী আছে, যা নিজে কিছু খায় না, কিন্তু সবাইকে খাওয়ায়?
    উত্তর: চামচ

  8. এমন কী আছে, যা কাটলে কাঁদতে হয়?
    উত্তর: পেঁয়াজ

  9. এমন কী আছে, যা তুমি যত বেশি ব্যবহার করো, ততই কমে যায়?
    উত্তর: সময়

  10. কোন জিনিস ভাঙার আগে ব্যবহার করা যায় না?
    উত্তর: ডিম

  11. এমন কী আছে, যা যখন দরকার হয়, তখন ফেলে দেওয়া হয়?
    উত্তর: প্যারাসুট

  12. কোনটা এমন, যা নিজের শরীর ফেলে রেখে চলে যায়?
    উত্তর: সাপ

  13. কোন ঘর সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা?
    উত্তর: ফ্রিজের ঘর

  14. একটাই আছে, তবু দুই ভাগ করা যায় – এটা কী?
    উত্তর: রাস্তা

  15. সবচেয়ে বেশি কী কাজ করলে ক্লান্ত হওয়া যায় না?
    উত্তর: ঘুমানো

  16. একে টানলে ছোট হয়ে যায়, ছেড়ে দিলে বড় হয় – এটা কী?
    উত্তর: রবার ব্যান্ড

  17. কী কিছু না বলেই কথা বলে?
    উত্তর: চিঠি

  18. কোন প্রাণী গাছ লাগায়, কিন্তু নিজে ফল খায় না?
    উত্তর: কাঠবিড়ালি

  19. কোনটা যত বেশি থাকে, তত কম দেখা যায়?
    উত্তর: অন্ধকার

  20. কী সবসময় সামনে এগিয়ে যায়, কিন্তু কখনো পেছনে ফেরে না?
    উত্তর: সময়

  21. কী আছে, যা যত খালি হয়, তত বেশি ওজন বাড়ে?
    উত্তর: বেলুন

  22. কোন জিনিস একবার ভাঙলে আর ঠিক হয় না?
    উত্তর: বিশ্বাস

  23. কখনো উঠে, কখনো নামে, কিন্তু নিজের জায়গা ছাড়ে না – এটা কী?
    উত্তর: লিফট

  24. কখনো দাঁড়ায়, কখনো বসে, কিন্তু হাঁটে না – এটা কী?
    উত্তর: টেবিল

  25. এমন কী আছে, যা নিজের ওজনের চেয়ে বেশি ধরে রাখতে পারে, কিন্তু নিজে খুব হালকা?
    উত্তর: জাল

  26. কোন জিনিস কথা বললেও মুখ নেই?
    উত্তর: রেডিও

  27. কী বরফে জমে, কিন্তু আগুনে গলে না?
    উত্তর: ছায়া

  28. এমন কী আছে, যা ভাঙলে তুমি খুশি হবে?
    উত্তর: রেকর্ড

  29. কোনটা সবচেয়ে শক্তিশালী, যা কখনো চোখে দেখা যায় না?
    উত্তর: চিন্তা

  30. কোনটি তোমার, কিন্তু অন্যরা তোমার চেয়ে বেশি ব্যবহার করে?
    উত্তর: তোমার নাম

  31. কী আছে, যা বরফের চেয়েও ঠান্ডা?
    উত্তর: তরল নাইট্রোজেন

  32. এমন কী আছে, যা যত বেশি কাটবে, তত বড় হবে?
    উত্তর: গর্ত

  33. কী আছে, যা হাওয়া ছাড়া উড়ে?
    উত্তর: গরম বাষ্প

  34. এমন কী আছে, যা কখনো কথা বলে না, কিন্তু সব কিছু বলে দিতে পারে?
    উত্তর: বই

  35. এমন কী আছে, যা হাত দিয়ে ধরা যায় না, কিন্তু আঘাত করতে পারে?
    উত্তর: শব্দ

  36. কী আছে, যা ভিজলে শুকায়?
    উত্তর: তোয়ালে

  37. কী কখনো পুরনো হয় না?
    উত্তর: সময়

  38. কোনটি লাল, কিন্তু মাঝে মাঝে কালো হয়ে যায়?
    উত্তর: আগুন

  39. কোনটি দুই পায়ে দাঁড়িয়ে থাকে, কিন্তু হেঁটে যেতে পারে না?
    উত্তর: কম্পাস

  40. কোনটা তোমাকে দেখতে পারে, কিন্তু তুমি ওকে দেখতে পারো না?
    উত্তর: তোমার ছায়া

এগুলো মজার, বুদ্ধির খেলা এবং চিন্তা করার জন্য দুর্দান্ত গুগলি ধাঁধা। চাইলে তুমি এগুলো বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে মস্তিষ্কের খেলা খেলতে পারো! 😃

সম্পর্ক ভাঙন মানসিক ও সামাজিক প্রতিক্রিয়া

সম্পর্ক ভাঙন মানসিক ও সামাজিক প্রতিক্রিয়া

সম্পর্ক ভাঙন, বিশেষ করে প্রেম, বন্ধুত্ব বা বিবাহিত জীবনে, একটি অত্যন্ত কঠিন এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্তকর পরিস্থিতি। যখন দুটি ব্যক্তি একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে থাকেন এবং তাদের মধ্যে বিশ্বাস ও সম্পর্কের অটুট বন্ধন থাকে, তখন সেই সম্পর্কের ভাঙন অনেক গভীর দুঃখ এবং হতাশা সৃষ্টি করে।

পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,সম্পর্ক ভাঙন

সম্পর্ক ভাঙনের কারণ

সম্পর্ক ভাঙনের পেছনে নানা ধরনের কারণ থাকতে পারে, যার মধ্যে কিছু সাধারণ কারণ হলো:

🔹 বিশ্বাসের অভাব: সম্পর্কের ভিত্তি হলো বিশ্বাস। যদি একে অপরের মধ্যে বিশ্বাসের অভাব হয়, তাহলে তা সম্পর্কের ভাঙনে পরিণত হতে পারে।

🔹 যোগাযোগের অভাব: সম্পর্কের মধ্যে ভালো যোগাযোগ না থাকলে ছোটখাটো সমস্যা বড় আকার ধারণ করতে পারে, যা সম্পর্কের অবনতি ঘটায়।

🔹 বিশেষ লক্ষ্য বা পথের অমিল: জীবনের লক্ষ্য বা দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যও সম্পর্কের মাঝে দূরত্ব সৃষ্টি করতে পারে।

🔹 অতিরিক্ত একে অপরকে অধিকার করা: সম্পর্কের মধ্যে স্বাধীনতা বজায় না রাখতে পারলে ব্যক্তিগত পরিসরের অভাব অনুভূত হয়, যা শেষ পর্যন্ত সম্পর্কের ভাঙনে যোগ দেয়।

🔹 অসীম আশা এবং চাপ: কখনো কখনো সম্পর্কের মধ্যে একজনের কাছ থেকে অনেক বেশি প্রত্যাশা রাখা অথবা চাপ সৃষ্টি করাও সম্পর্কের ক্ষতি করতে পারে।

মানসিক প্রভাব

সম্পর্ক ভাঙনের মানসিক প্রভাব অস্বাভাবিকভাবে গভীর হতে পারে, বিশেষ করে যদি সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী এবং হৃদয়ের গভীরে প্রোথিত থাকে। কিছু প্রভাব হলো:

🔹 দুঃখ এবং একাকীত্ব: সম্পর্ক ভাঙলে মানুষ গভীর দুঃখ এবং একাকীত্বের অনুভূতি অনুভব করে, যা তাদের মানসিক অবস্থাকে দুর্বল করে দেয়।

🔹 আত্মবিশ্বাসের অভাব: সম্পর্কের ভাঙনের ফলে আত্মবিশ্বাসে বড় ধরনের আঘাত আসতে পারে, যা ভবিষ্যতের সম্পর্কের প্রতি ভয় এবং সন্দেহের সৃষ্টি করতে পারে।

🔹 মানসিক চাপ: সম্পর্কের ভাঙনে যে মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়, তা কখনো কখনো দেহের উপরও প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন ঘুমের সমস্যা, খাওয়া কমে যাওয়া, বা অবসাদ।

সমাধান এবং পুনর্গঠন

সম্পর্ক ভাঙনের পর জীবনে নতুন দিক এবং নতুন শুরু গ্রহণের জন্য কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে:

স্বাস্থ্যকর আত্মসমালোচনা: সম্পর্ক ভাঙার পর নিজেকে মূল্যায়ন করতে হবে এবং নিজের ভুলগুলো শিখে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

অভিজ্ঞতা থেকে শেখা: সম্পর্কের শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে, এবং অন্যদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে এমন দৃষ্টিভঙ্গি রাখতে হবে যা ভবিষ্যতে সুস্থ ও আনন্দময় হবে।

মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত করা: মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম যেমন—ধ্যান, যোগব্যায়াম, বা পছন্দের কাজের মাধ্যমে সময় কাটানো যেতে পারে।

সাহায্য নেওয়া: যদি সম্পর্কের ভাঙন অত্যন্ত গুরুতর হয়, তাহলে কাউন্সেলিং বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে।


সম্পর্ক ভাঙন জীবনের একটি কঠিন অভিজ্ঞতা হতে পারে, কিন্তু এটি একটি নতুন শুরু এবং আত্মবিশ্বাস পুনঃপ্রতিষ্ঠার সুযোগও তৈরি করতে পারে। সময়, সহানুভূতি, এবং আত্মসমালোচনার মাধ্যমে একে অপরকে বুঝে, ভবিষ্যতে সুস্থ সম্পর্ক স্থাপন সম্ভব।

ডেল্টা টাইমস

ডেল্টা টাইমস

ডেল্টা টাইমস মতামত:

ডেল্টা টাইমস, একটি স্থানীয় বা জাতীয় সংবাদ মাধ্যম হিসেবে, সাধারণত সাধারণ জনগণের উদ্বেগ ও সমস্যা তুলে ধরতে এবং সরকারের নীতি ও কর্মকাণ্ডে পরিবর্তন আনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা এমন একটি প্ল্যাটফর্ম হতে পারে যা জনগণের জন্য প্রাসঙ্গিক এবং সময়োপযোগী খবর সরবরাহ করে।

পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir, 


যেমন, দ্বীপাঞ্চলে ব্রিজ নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে রিপোর্ট করা হলে, এটি পাঠকদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা পৌঁছে দিতে পারে। সংবাদপত্রটি সঠিকভাবে এসব বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে প্রতিবেদনের মাধ্যমে স্থানীয় জনগণের সমস্যা তুলে ধরার কাজ করতে পারে। সরকারের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে এসব বিষয় যাতে দ্রুত সমাধান হয়, তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করতে পারে ডেল্টা টাইমসের মতামত।

এছাড়া, সংবাদপত্রটি স্থানীয় মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারে, তাদের আইনি অধিকার ও সরকারি সুবিধা সম্পর্কে জানাতে পারে। এইভাবে, এটি শুধুমাত্র সংবাদ প্রকাশের কাজেই সীমাবদ্ধ না থেকে জনগণের সমস্যার সমাধান খোঁজার একটি মাধ্যম হতে পারে।

মোটকথা, ডেল্টা টাইমসের মতামতটি জনগণের জন্য একটি উদ্দীপক এবং শিক্ষামূলক প্রচেষ্টা হতে পারে, যা সমাজের বিভিন্ন সমস্যা এবং সেগুলোর সমাধানে একটি শক্তিশালী ভূমিকা রাখবে।



চিকিৎসা সেবা: গুরুত্ব এবং বর্তমান চ্যালেঞ্জ

চিকিৎসা সেবা বা স্বাস্থ্যসেবা একটি সমাজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে এবং বিভিন্ন রোগ ও অস্বাস্থ্যকর অবস্থার মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। চিকিৎসা সেবা জনগণের শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। আধুনিক চিকিৎসা সেবা যেমন হাসপাতাল, ক্লিনিক, চিকিৎসক এবং নার্সদের অবদান ছাড়া আমরা কোনোভাবেই সুস্থ থাকতে পারব না। তবে, বর্তমানে নানা কারণে চিকিৎসা সেবার মান এবং প্রাপ্যতার ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে।

চিকিৎসা সেবার গুরুত্ব

  1. রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা: চিকিৎসা সেবা রোগের সঠিক নির্ণয় ও চিকিৎসার মাধ্যমে জীবন বাঁচাতে সাহায্য করে। নানা ধরনের জটিল রোগের চিকিৎসা ও প্রতিকার পেতে চিকিৎসকের পরামর্শ অত্যন্ত জরুরি।

  2. প্রতিরোধ ব্যবস্থা: চিকিৎসকরা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সচেতনতা সৃষ্টি করে, এবং বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে সহায়তা করেন। উদাহরণস্বরূপ, টিকাদান, স্বাস্থ্য শিক্ষা, এবং প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান।

  3. মানসিক স্বাস্থ্য: চিকিৎসা সেবা শুধুমাত্র শারীরিক রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে না, বরং মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন দুশ্চিন্তা, বিষণ্নতা ইত্যাদির চিকিৎসাও গুরুত্বপূর্ণ। এটি ব্যক্তির সামগ্রিক সুস্থতা নিশ্চিত করে।

বর্তমান চ্যালেঞ্জসমূহ

  1. চিকিৎসা সেবার অভাব: দেশের অনেক প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসা সেবা প্রাপ্যতা নেই। গ্রামীণ এলাকাগুলিতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাব রয়েছে, যার ফলে রোগীরা সঠিক সময় চিকিৎসা নিতে ব্যর্থ হয়।

  2. অর্থনৈতিক অক্ষমতা: অনেক মানুষ চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় খরচ বহন করতে অক্ষম। স্বাস্থ্য খাতে যথেষ্ট সরকারি খরচ না থাকায় অনেক দরিদ্র জনগণ চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হয়।

  3. মানবসম্পদ সংকট: চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের অভাবও একটি বড় সমস্যা। অনেক অঞ্চলে চিকিৎসকরা অনেক বেশি সময় কাজ করতে বাধ্য হন, যা তাদের মানসিক ও শারীরিক সুস্থতায় প্রভাব ফেলতে পারে।

  4. সুস্থতা ও স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব: অনেক ক্ষেত্রেই জনগণের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতার অভাব দেখা যায়, যার ফলে সময়মতো চিকিৎসা নেওয়া হয় না। কিছু লোক রোগের শুরুতেই চিকিৎসক দেখাতে না গিয়ে, চিকিৎসা বিলম্বিত করে এবং এর ফলে স্বাস্থ্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে পড়ে।

সমাধান

  1. স্বাস্থ্যসেবায় বিনিয়োগ বৃদ্ধি: সরকারের উচিত স্বাস্থ্য খাতে আরো বেশি বাজেট বরাদ্দ দেওয়া, যাতে মানুষের জন্য আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা সহজলভ্য হয়।

  2. গ্রামীণ স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন: গ্রামাঞ্চলে চিকিৎসকদের সংখ্যা বৃদ্ধি করা এবং তাদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা যেতে পারে, যাতে তারা আধুনিক চিকিৎসার বিষয়ে আরও দক্ষ হয়ে ওঠেন।

  3. স্বাস্থ্য শিক্ষা ও সচেতনতা: জনগণের মধ্যে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত, যাতে তারা সময়মতো চিকিৎসা গ্রহণের গুরুত্ব বুঝতে পারে।

  4. এম্বুলেন্স সেবা ও দ্রুত চিকিৎসা: জরুরি চিকিৎসা সেবার জন্য এম্বুলেন্স সেবা এবং প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোকে আরও শক্তিশালী করা উচিত।

চিকিৎসা সেবা এক্ষেত্রে মানুষের মৌলিক অধিকার, এবং এই সেবার উন্নতি আমাদের সবাইকে একটি সুস্থ, সুখী এবং উন্নত জীবনধারার দিকে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

কাপাসিয়া তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থান

কাপাসিয়া তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থান

কাপাসিয়া, গাজীপুর জেলার একটি সমৃদ্ধশালী উপজেলা, যা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থান এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য পরিচিত। ঢাকা মহানগরীর নিকটবর্তী হওয়ায় এটি পর্যটন শিল্পের বিকাশে বিশেষ সম্ভাবনা বহন করে।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ইকো-ট্যুরিজম

কাপাসিয়ার শালবন, নদী এবং সবুজ প্রান্তর ইকো-ট্যুরিজমের জন্য উপযুক্ত স্থান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক, যা ভাওয়ালগড় এলাকায় অবস্থিত, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, ইকো-ট্যুরিজমের উন্নয়ন এবং চিত্তবিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি পর্যটকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান, যেখানে তারা বন্যপ্রাণী ও প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করতে পারেন।  

ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য

কাপাসিয়া অঞ্চলের ইতিহাস প্রাচীন এবং সমৃদ্ধ। প্রাচীন চর্যাপদের ভাষায় সোনারগাঁও অঞ্চলের ভূমি বর্তমানে কাপাসিয়া অঞ্চলকেই নির্দেশ করে বলে ধারণা করা হয়। এ অঞ্চলের লোকশিল্প, কারুশিল্প এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য পর্যটকদের জন্য বিশেষ আকর্ষণীয় হতে পারে।  


পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,


পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,


পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,


পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,
কাপাসিয়া পর্যটন শিল্পের বিপুল সম্ভাবনা 

পর্যটন শিল্পের বিকাশের সম্ভাবনা

ঢাকা মহানগরীর নিকটবর্তী হওয়ায় কাপাসিয়ায় ইকো-ট্যুরিজমের সুযোগ সৃষ্টি করে পর্যটন শিল্পের বিকাশ, দারিদ্র্য বিমোচন এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা সম্ভব। শালবনের বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ বৈচিত্র্য সংরক্ষণ, চিত্তবিনোদন, শিক্ষা এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণার সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে এ অঞ্চলে পর্যটকদের আকৃষ্ট করা যেতে পারে। 

 

কাপাসিয়া তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থান এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের বিপুল সম্ভাবনা ধারণ করে। সঠিক পরিকল্পনা ও উদ্যোগের মাধ্যমে এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয় অর্থনীতি ও সংস্কৃতির উন্নয়ন সাধন করা যেতে পারে।

বিনোদন জীবনের স্বাদ ও প্রশান্তি

বিনোদন জীবনের স্বাদ ও প্রশান্তি

 


বিনোদন জীবনের স্বাদ ও প্রশান্তি

বিনোদন মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি যেমন আমাদের মনকে প্রফুল্ল করে, তেমনি মানসিক চাপ ও ক্লান্তি দূর করতেও সাহায্য করে। সঠিক ও সুস্থ বিনোদন জীবনের গতি বাড়ায় এবং সৃজনশীলতাকে বিকশিত করে।

বিনোদনের ধরন ও গুরুত্ব

বিনোদন হতে পারে বিভিন্ন রকমের—সংস্কৃতি, ক্রীড়া, ভ্রমণ, সাহিত্য, সংগীত কিংবা প্রযুক্তি নির্ভর ডিজিটাল বিনোদন।

১. সাংস্কৃতিক বিনোদন: নাটক, সিনেমা, সংগীত ও নৃত্যের মাধ্যমে মানুষ ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়।
২. ক্রীড়া ও শারীরিক বিনোদন: খেলাধুলা যেমন শারীরিক সুস্থতা বাড়ায়, তেমনি মানসিক শক্তি ও প্রতিযোগিতার মনোভাব গড়ে তোলে।
৩. ভ্রমণ ও প্রকৃতির সাথে সংযোগ: নতুন নতুন জায়গা দেখা এবং প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করা মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়।
৪. সাহিত্য ও পাঠাভ্যাস: গল্প, কবিতা, উপন্যাস বা অন্যান্য গ্রন্থ পাঠ করা বিনোদনের পাশাপাশি জ্ঞানের দরজাও খুলে দেয়।
৫. ডিজিটাল বিনোদন: বর্তমান যুগে অনলাইন স্ট্রিমিং, ভিডিও গেমস, সোশ্যাল মিডিয়া ও পডকাস্ট বিনোদনের নতুন মাধ্যম হয়ে উঠেছে।

সুস্থ ও সঠিক বিনোদনের প্রয়োজনীয়তা

বিনোদন অবশ্যই হতে হবে ইতিবাচক ও স্বাস্থ্যকর। অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত বিনোদন যেন আমাদের মূল কাজ বা দায়িত্ব থেকে দূরে সরিয়ে না দেয়। সঠিক বিনোদন আমাদের মনকে প্রফুল্ল রাখে, জীবনের প্রতি ভালোবাসা বাড়ায় এবং কাজের উত্সাহ জোগায়।


বিনোদন কেবল সময় কাটানোর মাধ্যম নয়, বরং এটি মানসিক প্রশান্তি ও সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটায়। তাই সঠিক বিনোদনের মাধ্যমে জীবনকে আরও সুন্দর ও পরিপূর্ণ করে তোলা উচিত।

রমজানের জন্য প্রস্তুতি সুন্নাতি দৃষ্টিভঙ্গি

রমজানের জন্য প্রস্তুতি সুন্নাতি দৃষ্টিভঙ্গি


রজব মাস থেকে রমজানের প্রস্তুতি নেওয়ার সুন্নতি শিক্ষা আমাদের জন্য এক বিশেষ নিয়ামত। রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রজব মাস থেকেই রমজানের জন্য মানসিক, আত্মিক ও শারীরিক প্রস্তুতি নিতেন। এটি শুধু একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়; বরং অন্তরের কলুষতা দূর করে তাকওয়ার পথে অগ্রসর হওয়ার অনন্য সুযোগ।

এই চিত্রটি রমজানের প্রস্তুতির এক সুন্দর মুহূর্তকে তুলে ধরেছে, যেখানে মানুষ নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি অর্জনের চেষ্টা করছে।


রমজানের জন্য প্রস্তুতি সুন্নাতি দৃষ্টিভঙ্গি

রাসুল (সা.) দোয়া করতেন:

اللهم بارك لنا في رجب وشعبان وبلغنا رمضان

"হে আল্লাহ! আমাদের জন্য রজব ও শাবান মাসকে বরকতময় করুন এবং আমাদের রমজান পর্যন্ত পৌঁছে দিন।" (মুসনাদ আহমদ: ২৩৪৬)

এই দোয়া থেকেই বোঝা যায়, রমজান শুধু এক মাসের ইবাদত নয়, বরং এর জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করা উচিত।

অন্তরের পরিশুদ্ধি ও দিলের ময়লা দূর করার উপায়

রমজান আত্মশুদ্ধির মাস। এই মাস যেন শুধু পানাহার বর্জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে, বরং আমাদের মন, চরিত্র ও আচরণকেও পবিত্র করার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাধ্যম হয়।

১. তাওবা ও ইস্তিগফার: প্রতিদিন আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া এবং পাপমুক্তির জন্য দোয়া করা।
২. নফল রোজা পালন: রজব ও শাবান মাসে নফল রোজা রাখার মাধ্যমে রমজানের রুটিন তৈরি করা।
৩. কুরআনের সাথে সম্পর্ক দৃঢ় করা: নিয়মিত তিলাওয়াত, অর্থ ও তাফসির বোঝার চেষ্টা করা।
৪. গরিব-দুঃখীদের সাহায্য করা: দান-সদকা বাড়িয়ে দেওয়া এবং আত্মশুদ্ধির জন্য দান করা।
৫. আখলাক সুন্দর করা: মিথ্যা, গিবত, হিংসা, রাগ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা।

রমজান কেবল উপবাসের মাস নয়; এটি আত্মশুদ্ধির, তাকওয়া অর্জনের এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের মাস। তাই রাসুল (সা.)-এর সুন্নত অনুসারে রজব ও শাবান মাস থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া উচিত, যাতে আমরা রমজানে পরিপূর্ণভাবে আত্মশুদ্ধির সুযোগ পাই। আল্লাহ আমাদের রমজানের সঠিক আদব ও গুরুত্ব অনুধাবন করার তাওফিক দান করুন। আমিন। 🤲

রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

সময়ের আলো বাংলাদেশের উদীয়মান সংবাদপত্র

সময়ের আলো বাংলাদেশের উদীয়মান সংবাদপত্র

বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পত্রিকা যুক্ত হচ্ছে, যা গণমাধ্যমকে আরও সমৃদ্ধ করছে। এ ধারাবাহিকতায় "সময়ের আলো" একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দৈনিক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এটি একটি জাতীয় দৈনিক, যা আধুনিক সাংবাদিকতার মান বজায় রেখে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করছে।


পত্রিকাটির সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

"সময়ের আলো" একটি বাংলা দৈনিক পত্রিকা, যা বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত হয়। পত্রিকাটি মূলত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদ, রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি, খেলাধুলা এবং বিনোদনসহ বিভিন্ন বিষয়ে খবর পরিবেশন করে। এটি মুদ্রিত সংস্করণ ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে পাঠকদের কাছে পৌঁছে।

প্রকাশনা বছর: ২০১৯
ভাষা: বাংলা
ধরন: দৈনিক পত্রিকা
মূল লক্ষ্য: বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা


সংবাদ কাভারেজ ও বৈশিষ্ট্য

"সময়ের আলো" পত্রিকাটি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে গভীর বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এর কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো:

  1. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদ:

    • বাংলাদেশের রাজনীতি, নীতি-নির্ধারণ, সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগ নিয়ে প্রতিবেদন।
    • আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, বৈশ্বিক রাজনীতি ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ।
  2. অর্থনীতি ও ব্যবসা:

    • দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, বিনিয়োগ, ব্যাংকিং ও শেয়ারবাজার নিয়ে প্রতিবেদন।
    • ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের (SME) উন্নয়ন নিয়ে বিশেষ কভারেজ।
  3. সমাজ ও সংস্কৃতি:

    • সামাজিক সমস্যা, নারীর ক্ষমতায়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক সংবাদ।
    • বাংলা সাহিত্য, চলচ্চিত্র, নাটক ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক বিষয়ে বিশ্লেষণ।
  4. খেলাধুলা:

    • জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট, বিশেষত ক্রিকেট ও ফুটবল নিয়ে আপডেট।
  5. বিশেষ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন:

    • দুর্নীতি, অনিয়ম ও সামাজিক অব্যবস্থাপনা নিয়ে গভীর অনুসন্ধান।

অনলাইন ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম

বর্তমান যুগে সংবাদপত্র শুধু মুদ্রিত সংস্করণেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং ডিজিটাল মাধ্যমেও ব্যাপক প্রভাব রাখছে। "সময়ের আলো" তাদের ওয়েবসাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পাঠকদের সর্বশেষ সংবাদ দ্রুত পৌঁছে দেয়।

ওয়েবসাইট: সময়ের আলো অনলাইন পোর্টালে ২৪/৭ সংবাদ আপডেট করা হয়।
সোশ্যাল মিডিয়া: ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটারসহ অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সংবাদের প্রচার।


সময়ের আলোর ভবিষ্যৎ ও সম্ভাবনা

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম দিন দিন প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠছে। "সময়ের আলো" নিরপেক্ষতা, বস্তুনিষ্ঠতা এবং গভীর বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনের মাধ্যমে পাঠকদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। ভবিষ্যতে, এটি আরও আধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজিটাল মিডিয়ার মাধ্যমে পাঠকদের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করবে।

বাংলাদেশের গণমাধ্যমে "সময়ের আলো" একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন। বস্তুনিষ্ঠ ও সত্যনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে এটি পাঠকের মনে জায়গা করে নিচ্ছে। নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার মাধ্যমে "সময়ের আলো" এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে, যা দেশের গণমাধ্যমকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে।



শীতে অযু ও গোসলে বিশেষ সতর্কতা

ওয়েল্ফশন অনলাইন ডেস্ক বিশেষ কলাম

শীতের মৌসুমে মুসলমানদের ইবাদত পালনে বিশেষ করে অযু ও গোসলের ক্ষেত্রে কিছু বাড়তি সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন। শীতের ঠান্ডা পানি অনেক সময় শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থদের জন্য। তীব্র ঠান্ডার কারণে অনেকেই যথাযথভাবে অযু বা গোসল করতে অনীহা বোধ করেন, যা ইবাদতের জন্য বাধা সৃষ্টি করতে পারে। তাই শরীর ও স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল থেকে কীভাবে সঠিকভাবে অযু ও গোসল করা যায়, তা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো।


শীতে অযুর ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা

১. উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন:

  • প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যে খুব বেশি ঠান্ডা পানি ব্যবহার না করে হালকা উষ্ণ পানি ব্যবহার করা উত্তম।
  • সরাসরি ফুটন্ত গরম পানি না মিশিয়ে সহনীয় মাত্রায় গরম পানি ব্যবহার করুন।
  1. শীতের সকালে অযু সহজ করতে কৌশল অবলম্বন করুন:

    • ফজরের অযুর জন্য একটু আগে থেকেই প্রস্তুতি নিন।
    • হাতে-মুখে পানি দেওয়ার আগে কপালে কয়েক ফোঁটা পানি দিন, এতে শীতের ধাক্কা কম অনুভূত হবে।
    • শীতের কাপড় না খুলেই ধীরে ধীরে অঙ্গগুলো ধৌত করুন।
  2. অঙ্গগুলো ভালোভাবে শুকিয়ে নিন:

    • অযুর পর হাত-মুখ শুকনো কাপড় বা তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন, যাতে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা কমে।
    • ভেজা কাপড় পরিহার করে দ্রুত শুকনো ও গরম পোশাক পরিধান করুন।
  3. মসজিদে যাওয়ার সময় বিশেষ সতর্কতা:

    • অনেক সময় ভেজা পায়ে জুতা পরলে ঠান্ডা আরও বেশি অনুভূত হয়, তাই উষ্ণ মোজা পরিধান করুন।
    • অযুর পর মাথায় গরম টুপি পরা এবং গলা ও হাত ঢেকে রাখা শরীরকে ঠান্ডার হাত থেকে রক্ষা করবে।

শীতে গোসলের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা

১. উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন:

  • শীতকালে সম্ভব হলে গরম পানির ব্যবস্থা রাখুন।
  • সরাসরি গরম পানি ব্যবহার না করে হালকা উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন, যাতে ত্বকের ক্ষতি না হয়।
  1. সময় বেছে নিন:

    • প্রচণ্ড ঠান্ডার সময় যেমন ভোরবেলা বা রাতের শেষভাগে গোসল এড়িয়ে চলুন।
    • দিনের তুলনামূলক উষ্ণ সময় বেছে নিলে শীতের কষ্ট কম অনুভূত হবে।
  2. পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিন:

    • গোসলের পরপরই শুকনো তোয়ালে দিয়ে শরীর মুছে ফেলুন।
    • দ্রুত গরম কাপড় পরিধান করুন যাতে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা কমে।
  3. গোসলের বিকল্প ব্যবস্থা (তায়াম্মুম) প্রয়োগ:

    • যদি খুব বেশি ঠান্ডার কারণে অসুস্থতার ঝুঁকি থাকে, তবে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক তায়াম্মুম করা যেতে পারে।
    • তবে শারীরিকভাবে সুস্থ ও সক্ষম হলে যথাযথভাবে গোসল করাই উত্তম।

স্বাস্থ্যগত দিক থেকে সতর্কতা

  • শীতে গোসল ও অযুর ফলে শ্বাসনালির সংক্রমণ, জ্বর বা ঠান্ডা লাগতে পারে। তাই গরম পানির ব্যবহার ও শরীর গরম রাখা জরুরি।
  • বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকায় ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, তাই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত।
  • ঠান্ডা পানির ধাক্কা থেকে বাঁচতে গোসলের সময় প্রথমেই পায়ে পানি দিন, তারপর উপরের অংশে পানি ঢালুন।

শীতে অযু ও গোসল অবশ্যই করা উচিত, তবে শরীরের যত্ন নিয়ে এবং সুন্নাহ মোতাবেক কিছু কৌশল অনুসরণ করলে তা আরও সহজ হয়ে ওঠে। ইসলামী জীবনব্যবস্থার অন্যতম সৌন্দর্য হলো এতে শরীরের সুস্থতার দিকেও সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই শীতে ধর্মীয় বিধান মেনে অযু ও গোসলের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা আমাদের জন্য কল্যাণকর হবে।

ওয়েল্ফশন অনলাইন ডেস্ক


মানসিক চাপ কমাতে মুমিনের করণীয়

ওয়েল্ফশন ইসলাম ডেস্ক

মানবজীবনে মানসিক চাপ (Stress) একটি স্বাভাবিক বিষয়, যা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও কর্মজীবনের নানা চ্যালেঞ্জের কারণে সৃষ্টি হতে পারে। তবে একজন মুমিনের জন্য ইসলাম চিরন্তন সমাধান নিয়ে এসেছে, যা তাকে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দিতে পারে। আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, ধৈর্য, নামাজ, দোয়া এবং জীবনকে সহজভাবে গ্রহণ করার মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি অর্জন করা সম্ভব।


১. আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল (ভরসা রাখা)

মুমিনের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো আল্লাহর প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস ও ভরসা। কুরআনে বলা হয়েছে:

"যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তাঁর জন্য তিনিই যথেষ্ট।" (সূরা আত-তালাক: ৩)

  • দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ অনেক সময় ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ থেকে আসে। যদি কেউ সত্যিকার অর্থে বিশ্বাস রাখে যে আল্লাহ সবকিছু পরিচালনা করছেন এবং তিনি সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী, তাহলে অযথা দুশ্চিন্তা কমে যাবে।

২. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া

নামাজ কেবল ইবাদত নয়, এটি মানসিক চাপ কমানোর অন্যতম কার্যকর উপায়। আল্লাহ বলেন:

"নিশ্চয়ই নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো, আর এটি বিনীতদের ছাড়া অন্যদের জন্য কঠিন।" (সূরা আল-বাকারাহ: ৪৫)

  • নামাজে আত্মসংযম ও ধ্যানের মাধ্যমে মনের চাপ কমে যায়।
  • নিয়মিত সিজদাহ করার মাধ্যমে হৃদয়ে প্রশান্তি আসে।

৩. কুরআন তিলাওয়াত করা

কুরআন হলো মুসলমানদের জন্য সবচেয়ে বড় মানসিক চিকিৎসা। আল্লাহ বলেন:

"আমি মুমিনদের জন্য কুরআনে আরোগ্য ও রহমত নাজিল করেছি।" (সূরা আল-ইসরা: ৮২)

  • কুরআনের আয়াতগুলো আমাদেরকে স্বস্তি ও ধৈর্যের শিক্ষা দেয়।
  • দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলে সূরা আল-ফাতিহা, সূরা আর-রহমান ও সূরা আল-ইনশিরাহ পড়া উপকারী।

৪. অধিক পরিমাণে জিকির ও দোয়া করা

আল্লাহর স্মরণ (জিকির) এবং দোয়া মানসিক শান্তির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপায়।

"জেনে রাখো, আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্ত হয়।" (সূরা আর-রাদ: ২৮)

  • "লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহ" ও "আস্তাগফিরুল্লাহ" বেশি বেশি পড়লে মানসিক প্রশান্তি আসে।
  • রাতে ঘুমানোর আগে "আয়াতুল কুরসি" ও তিন কুল পড়ার অভ্যাস করা।
  • নবী (সা.) বলেন: "যে ব্যক্তি দোয়া করে, আল্লাহ তার দুশ্চিন্তা দূর করে দেন।" (তিরমিজি)

৫. ধৈর্য ও কৃতজ্ঞতা চর্চা করা

জীবনের নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলে ধৈর্য ধরতে বলা হয়েছে:

"নিশ্চয়ই ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছি আমি।" (সূরা আল-বাকারাহ: ১৫৩)

  • বিপদে হতাশ না হয়ে ধৈর্য ধারণ করলে মন শান্ত থাকে।
  • সব পরিস্থিতিতেই আলহামদুলিল্লাহ বলা এবং আল্লাহর নিয়ামতের জন্য কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত।

৬. ভালো কাজ করা ও অন্যকে সাহায্য করা

অন্যকে সাহায্য করলে ও দান-সদকা করলে অন্তর প্রশান্ত হয়।

  • নবী (সা.) বলেছেন: "সদকা দুশ্চিন্তাকে দূর করে।" (তিরমিজি)
  • দান করলে আত্মার প্রশান্তি আসে, মানসিক চাপ কমে যায়।

৭. ইতিবাচক চিন্তা ও জীবনকে সহজভাবে গ্রহণ করা

  • অতীত নিয়ে দুঃখ করা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা করা বোকামি।
  • নবী (সা.) বলেছেন: "যা হয়েছে, তা নিয়ে দুঃখ করো না। আল্লাহর ওপর ভরসা রাখো।" (মুসলিম)
  • জীবনের সব পরিস্থিতিকে আল্লাহর ইচ্ছা হিসেবে গ্রহণ করলে মানসিক চাপ কমে।

মানসিক চাপ কমানোর জন্য ইসলামে শক্তিশালী দিকনির্দেশনা রয়েছে। নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, জিকির, দোয়া, ধৈর্য ও ইতিবাচক মনোভাব মানুষকে চাপমুক্ত রাখে। একজন মুমিনের উচিত, নিজের জীবনকে আল্লাহর পরিকল্পনার ওপর ছেড়ে দেওয়া এবং সব পরিস্থিতিতেই ধৈর্যধারণ করা।

ওয়েল্ফশন ইসলাম ডেস্ক